সকালে অনেক রোদ হয়।ছায়ায় সুন্দর পরিবেশে সবাই নামাজ পড়বে এটাই চেয়েছি।যারা আমার সাথে যারা চ্যালেন্জ নিয়ে অনেক পরিশ্রম করে সারা রাত জেগে সকল পর্যন্ত কাজ করে ছায়ার ব্যাবস্থা করেছে। কেয়ামতের দিন আল্লাহ তাদেরকেও ছায়ার তলে রাখবেন।
দায়িত্ব সবারই কারো একার না
কিন্ত এ দায়িত্ব সবারই কারো একার না। দায়িত্ব আর মনুষ্যত্ব বোধ থেকেই দায়িত্বের সৃষ্টি হয়।কাজগুলো না করলে এদের কারো কোন ক্ষতি হতো না। যারা কাজ করেছে এরা দায়িত্ব এড়াতে পারেনি।আমি দেখেছি ছেলেপিলে যখন কারছে একটু দূরেই আবার কিছু ছেলেপিলে তাস খেলছে আমি চাইলে তাদেরকে হয়তো ডেকে আনতে পারতাম কিন্তু তাদের সামনে যেতে ঘৃণা বোধ করেছি। আবার কিছু ছেলেপিলে চুলকাটাতে যাচ্ছে। বা বিভিন্ন কাজ করে বেড়াচ্ছে।
মজার একটি গল্প
আসলে মূল কথা হলো ইচ্ছা থাকলে সব হয়।আমি তার প্রমাণ। আমি বিবাহিত আমারও সংসার আছে সময় মতো চললে সব কিছু করা যায়।যারা কাজ করে এরা পুরাতন নতুন কেউ আসেনা।এরা যখন থাকবে না তখন কি এগুলো থেমে যাবে? নতুন দের বোঝাতে হবে তাদের আনতে হবে এগুলো কয়েকজনের কাজ না।অল্প লোকে অনেক কষ্ট হয়ে যাবে।
Moral of The Story
আগামীতে যদি লোক না পাওয়া যায় তাহলে আগেভাগে বলবে আমরা ডেকোরেশন এর জন্য ডেকোরেটর ভাড়া করবো। আর সব সময় মনে রাখবে কিছু কিছু কাজের পারিশ্রমিক না পাওয়া গেলেও তা অনেক মূল্যের যার মূল্য আল্লাহ নিজে দেবেন।নামাজ রোজা,আমরা যা করলাম এগুলোও তেমন পারিশ্রমিক নেই। এগুলো পারিশ্রমিক পাওয়া যায়না।এগুলো নিজের সোয়াবের জন্য এবং মানুষের জন্য করতে হয়।
আশা করি আপনারা আমাদের আজকের এই গল্পটি বুঝতে পেরেছেন। তবে গল্প হলেও সত্যি কাহিনী এইটা।
Tags:দায়িত্ব সবারই কারো একার না,মজার একটি গল্প,Moral of The Story,ছত্রিশ হাজার লাইন কবিতা,বেঁচে থাকার কবিতা,কবিতায় প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ,বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা জন্মভূমি আজ।